।।মোঃ আলী আকবর।।চট্টগ্রাম।।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী হাজার বছরের শৃঙ্খলিত জাতিকে যিনি জীবন ও যৌবনের শ্রেঠ সময় কারা অভ্যন্তরে কাটিয়ে ও আপোষহীন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে বিশ্বে একটা ভাষাভিত্তিক জাতি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে বাংলা ভাষাভাষী মানুষকে স্বাধীনতা উপহার দিয়েছেন সেই মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যে আঘাত হানার প্রতিবাদে ঐতিহ্যবাহী সংগঠন বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ, চট্টগ্রাম এর উদ্যোগে আয়োজিত প্রতিবাদী মানব বন্ধন পুরাতন আদালত ভবন চত্ত্বরে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সাবেক সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. মো. ইব্রাহীম হোসনে চৌধুরী বাবুল এর সভাপতিত্বে ও সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদেও সদস্য সচিব অ্যাড. মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী সঞ্চালনায় অদ্য দুপুর ১২টায় অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি যথাক্রমে মো. মুজিবুল হক, রতন কুমার রায়, শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের সভাপতি পদপ্রার্থী আবু মোহাম্মদ হাশেম, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক সমিতির বর্তমান সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. এ.এইচ.এম. জিয়াউদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. অশোক কুমার দাশ, অ্যাড. মো. আইয়ুব খান, গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাড. সুস্বপন বিশ্বাস ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. জহীর উদ্দিন মাহমুদ, অ্যাড. এম.এ. নাছের চৌধুরী, অ্যাড. অপূব চরণ দাশ, অন্যান্য আইনজীবীদের মধ্যে মো. তসলিম উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন আজাদ, নাছির উদ্দিন, আবদুল আল মামুন, মো. ওমর ফারুক শিবলী, মো. ইমরান, উজ্জ্বল সরকার, সমিতির অর্থ সম্পাদক এড.মো. মঈনুল আলম চৌধুরী টিপু, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক এড. মো. ইমরুল হক মেনন, নির্বাহী সদস্য এড. মো. শফিউল আজম বাবর, এড. মো. নাসরিন আক্তার চৌধুরী, এড.রবিউল আলম, এবং সাবেক তথ্য ও প্রযুক্তিন সম্পাদক এড. রাশেদুল আলম রাশেদ প্রমূখ ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, কুষ্টিয়ায় জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে হামলাকে বাঙ্গালী জাতির স্বত্ত্বাকে তথা বাংলাভাষা, বাংলার সংস্কৃতি সর্বপরী বাংলার স্বাধীনতা সুমহান অর্জনকে কালিমায় লিপ্ত করার সুদূর প্রসারীদূরভিসন্ধী হিসেবে বর্ণনা করেন। এ ধরনের ঘটনা যে বা যারা করিয়েছে এবং যাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তারাসহ তাঁদের মূল ইন্ধনদাতাদেরকে খূঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন। অন্যথায় সৃষ্ট যে কোন পরিস্থিতির জন্যে স্বাধীনতা বিরোধী জামাত শিবির, রাজাকার, আলবদর, আলসামস্ এবং হেফাজতকে কঠিন পরিস্থিতি বরণ করতে হবে বলে হুঁশিয়ারী ঘোষণা করেন।