সভায় বিসিকের চেয়ারম্যান আরও বলেন, লবণ মিল মালিকেরা তাদের প্লটের চাহিদা নিরূপণ করে বিসিক কর্তৃপক্ষকে সরবরাহ করলে তা যাচাই করা হবে। দ্রুত এ কাজ শেষ করতে মিল মালিকদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। করোনাভাইরাসের কারণে লবণ মিল মালিকদের ক্ষতির কথা বিবেচনা করে পটাসিয়াম আয়োডিনের মূল্য প্রতি কেজিতে ৫০০ টাকা কমানো হবে বলেও জানান বিসিক চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, আগামী জানুয়ারি থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। সরকারের ৩০ হাজার একর খাস জমি অধিগ্রহণ করে লবণ চাষীদের মাঝে স্বল্পমূল্যে বরাদ্দের ব্যবস্থা করা গেলে উৎপাদন খরচ কমে আসবে বলে মনে করেন মোশতাক হাসান।
তিনি বলেন, এতে দেশের দরিদ্র লবণ চাষিরা তাদের উৎপাদিত লবণের নায্যমূল্য পাবেন। এ বিষয়ে বিসিকের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সভায় অন্যদের মধ্যে চট্টগ্রাম অঞ্চলের লবণ মিল মালিক প্রতিনিধিসহ বিসিকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।