“বরকলের কাঠামোগত উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন ইউএনও জুয়েল রানা”
পার্বত্য রাঙামাটির দুর্গম ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ৮০শতাংশ মানুষই দরিদ্রসীমার নিচে বসবাস করে। সড়ক যোগাযোগ ব্যাবস্থা,বিদ্যুৎ,প্রয়োজনীয় বিশুদ্ধ পানি,হাসপাতাল কিংবা কর্মসংস্থানের কোনটিই না থাকায় এই অঞ্চলের সার্বিক পরিস্থিতিকে বর্তমানে নিম্নমানের রয়েছে।
বরকলে পিছিয়ে থাকার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুগের পর যুগ ধরে নির্বাচিত কিছু অসাধু লোকের দ্বারা শোষিত হয়ে আসছে এখানকার জনসাধারন।সরকারি সহযোগীতার ৯০ ভাগই চলে যেত বিভীন্ন কর্মকর্তাদের পেটে।
চলমান এই শোষন ব্যাবস্থাকে সরিয়ে দিতে সরজমিনে পরিদর্শন করে বিভিন্ন উন্নয়নমুলক কাজের যথাযত বাস্তাবায়নের জন্য দুর্গম বরকলের প্রতিটি প্রান্তে ছুটে যাচ্ছেন বরকল উপজেলার দায়িত্বরত নির্বাহী কর্মকর্তা জুয়েল রানা।
দেখা গেছে বর্তমান ইউএনওর প্রচেষ্টার দরুনে জনপ্রতিনিধি ও প্রকল্প কর্মকর্তারা বাধ্য হয়ে উন্নয়ন বাস্তাবায়নে মনোনিবেশ করছেন,যার ফলসরূপে হাটিহাটি পা পা করে হয়ত পাল্টে যাবে দূর্গম বরকলের দৃশ্যপট।
স্থানীয় সূত্রে জানাগেছে, এ ধারা অব্যাহত থাকলে ঘুরে যাবে পুরো উপজেলাটি, স্বনির্ভর হবে অনেকেই,অন্যদিকে আইমাছড়া ইউপি চেয়ারম্যান অমর চাকমা ও বড় হরিনার নীলাময় চাকমার দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ হলে ঘুরে বসেছেন সবাই।সকল ভূল ভ্রান্তি ভূলে গিয়ে,ঐক্যবদ্ধ হয়ে উন্নয়নের ধারা বজায় রাখবেন এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।
এদিকে উপজেলার আইমাছড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ে বাস্তবায়িত বিভিন্ন টিআর, কাবিটা ও অন্যান্য উন্নয়ন প্রকল্প এবং তৃতীয় পর্যায়ে গৃহহীনদের ঘর নির্মাণের জন্য জায়গা পরিদর্শন করেছেন বর্তমান ইউএনও।
নির্বাহী অফিসার প্রতিবেদক কে জানিয়েছেন, বরকলের কাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে অগ্রসর করতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি ,এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া দায়িত্ব স্বর্বপরি পালনের মাধ্যমে পাহাড়ের সাধারণ মানুষকে উন্নয়নের দ্বার প্রান্তে পৌঁছে দিতে চেষ্টা করছি।